BoostPtc

পে পার ডাউনলোড কী? পিপিডি বা পে পার ডাউনলোড এফিলিয়েট মার্কেটিং-এ খুব টপ একটি বিষয়। যারা এফিলিয়েট নিয়ে কাজ করেন তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে থাকে এটা যখন কাজ শুরু করেন। অর্থাৎ যারা এফিলিয়েট নিয়ে মাত্র কাজ শুরু করতে চাচ্ছেন বা যাচ্ছেন তাদের জন্য পিপিডি চমৎকার একটি পদ্ধতি। কারণ এখানে সফল হওয়ার সম্ভাবনা ১০০% এবং খুব সহজেই কাজ করা যায়। কোনোরকম পূর্ব অভিজ্ঞতা বা কাজ না জানলেও পিপিডি নিয়ে কাজ করতে পারবেন আপনি। কীভাবে শুরু করবো? ডাউনলোডের মাধ্যমে আয় করার জন্য  শেয়ারক্যাশ  সবচেয়ে জনপ্রিয়। শেয়ারক্যাশ থেকে ডাউনলোড করলে প্রতি ডাউনলোড-এ $৩-$১০ দিয়ে থাকে, এক্ষেত্রে কান্ট্রি বিবেচনা করা হয়। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র থেকে ডাউনলোড করলে $৮-$১০ এবং  বাংলাদেশ অথবা এশিয়ার কোন কান্ট্রি থেকে ডাউনলোড করলে $৩-$৭ পে করে। শেয়ারক্যাশ এ একাউন্ট খুলতে   এখানে   ক্লিক করুন। প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে  register  করুন(ফেচবুক/জিমেইল আইডি খুলার মত)। register শেষে ইমেইল ভেরিফাই করুন। এরপর  লগ ইন করে শেয়ারক্যাশ ড্যাশবোর্ড-এ ঢুকুন। নিচের মত চিত্র দেখতে পাবেন।  চিত্র অনুযায়ী, প্র...

Apps টির নাম হলো Netcash এইখান থেকে  ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন। এরপর App টি Open করুন অবশ্যই আপনার ফোনে নেট কানেকশন থাকতে হবে। তারপর নিচের ছবির মতো Window আসবে এরপর নিচের ছবির মতো Register এ ক্লিক করে Acount খুলতে হবে চিহ্নিত স্থানে আপনার নাম দিতে হবে উপরে ছবির জায়গায় আপনার মোবাইল নাম্বার উপরের ছবিতে পাসওয়ার্ড তারপর Confirm Password দেয়ার পর বাকি জায়গা গুলো ঠিক মতো পুরন করার পর Sign Up এ ক্লিক করে Main Menu তে যেতে হবে মেনুটি দেখতে নিচের ছবির মতো হবে তারপর নিচের ছবির মতো Lets Earning এ ক্লিক করেন তারপর আপনার সামনে Ad আসবে আপনি সেই Ad গুলোতে ক্লিক করবেন এবং সেই সাইট এ না যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এরপর ওটা কেটে দিন এইভাবে সবগুলা Task কমপ্লিট করবেন একটি Task এ Ad এ ক্লিক না করলে আপনার পেমেন্ট দেয়া হবে না। আর প্রত্যেক Task এ মাত্র ২ টি Ad এ ক্লিক করবেন বেশি ক্লিক করলে আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যাবে। ধন্যবাদ.     

অনলাইনে আয় নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই। বিশেষ করে তরুণদের মাঝে এ নিয়ে যেন উৎকণ্ঠা বেড়েই চলেছে। কিন্তু সমস্যা বাধে এ নিয়ে তেমন কোন ধারাবাহিক বা সঠিক তথ্য সম্বলিত কোন পোস্ট বা বই পাওয়া যায় না বললেই চলে। আর তাই, শুরুতেই অনেক কষ্ট করতে হয় এই পেশায় নবাগতদের। এমন সমস্যায় যদি আপনিও পড়ে থাকেন তাহলে আজকের লিখাটি বিশেষভাবে আপনার জন্যই তৈরি। এখানে আপনি অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে অতি সংক্ষেপে কিন্তু ভালভাবে জানতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনি কিভাবে সামনের দিকে এগুবেন সেটিও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক। আচ্ছা অনলাইনে কি সত্যিই আয় করা যায়? নাকি পুরোটাই ভূয়া? অনলাইন হচ্ছে এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে সঠিক রাস্তায় হাটলে অবশ্যই আয় করা সম্ভব। এবং এই আয়টা আমাদের দেশের অনেক চাকুরীজীবীদের মার্কেটের তুলনায় অনেক ভাল। এবং এখানে রয়েছে কাজ করার পূর্ণ স্বাধীনতা। ফ্রীল্যান্সিং সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিবেদন বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে বেশ কয়েকবার প্রচারিত হয়েছে। এমন কিছু প্রতিবেদন দেখতে পারেন নিচের লিঙ্ক থেকে- ATN News চ্যানেলে ২ ডিসেম্বর ২০১৪ তে টকশো হয় টিভি তে। দেখুন এই লিঙ্কে-  এখানে...

তুমি কি বাংলাদেশে থাকো? তুমি কি অনলাইনে আয় রোজগারের সঠিক উপায় খুঁজছো? তাহলে, আমার এই নিবন্ধটি পড়ো। এটি তোমার জন্য একটা সহায়ক হিসেবে কাজ করবে কারণ, অনলাইনে যে কিভাবে ঘরে বসে অনেকভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়, তা এই নিবন্ধ পড়লে তুমি জানতে পারবে। আমি তোমাকে বলে রাখতে চাই যে, অনলাইনে আয় করা বাস্তব জীবনে আয় করার মতোই কঠিন। এখানে এমন কিছু রাস্তা আছে যেগুলোতে কাজ শুরু করা সহজ কিন্তু, এগুলো থেকে বেশী টাকা রোজগার করা যায় না। এ তুলনায় অন্যান্য উপার্জনের পন্থায় ভালো আয়ও হয় আবার, তা ধারাবাহিকভাবে বজায় থাকে। বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের উপায়গুলো নিম্নরুপ, ১।পেড রিভিউ-এর মাধ্যমে আয় রোজগার সার্ভে বা জরিপ একটা পুরাতন পদ্ধতি আর আমার মনে হয় তুমি এ বিষয়ে জানো। “সার্ভে” সাইটে তুমি গিয়ে নিবন্ধিত হবে আর সার্ভে বা জরিপ আসার অপক্ষা করবে; সার্ভে ফর্ম পূরণ করে তোমার মতামত জানাবে, ব্যস! প্রতিটি সার্ভের জন্যে তুমি টাকা পাবে। এখানে, এমন কিছু ব্যবস্থাও আছে যেখানে, ইমেইল পড়ার ও জবাব দেওয়ারও কাজ থাকে। সার্ভে সাইট হিসেবে অন্যতম জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে-সার্ভে সেভী। ২।নিবন্ধ লিখে আয় রোজগার এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়ে...

গুগল এডসেন্স: একটি পুরাতন বিষয়ে পুরাতন কিছু কথা।           এর আগে আমি আপনাদের জানিয়েছিলাম কিভাবে আপনারা গুগল এর ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারেন। ইতোমধ্যে আপনারা অনেকে হয়ত চিন্তা শুরু করে দিয়েছেন কিভাবে কাজ শুরু করবেন। কাজ শুরু করতে গিয়ে অনেকে প্রথমে হোচট খাবেন।কারন আপনার দরকার একটা নিজস্ব গুগল এডসেন্স একাউন্ট। এ জিনিস ম্যানেজ করা এতটা সহজ না। গুগলের কাছে আবেদন করলে গুগল প্রথমে চিন্তা করে যে আবেদন করছে তার কতটুকু ক্ষমতা আছে ভিজিটরদের কাছে পৌছাবার। অর্থাৎ সেই ব্যাক্তি কতটুকু দক্ষ মার্কেটিং এর কাজে যে কিনা এমন একটা ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি ও মেনটেইন করতে পারবে যাতে দৈনিক শয়ে শয়ে ভিজিটর আসবে আর তাদের বিঞ্জাপনও দেখবে। গুগলের কাছে আবেদন করার সময় তাদের কাছে নিজের ব্লগ বা সাইটের ঠিকানা দিতে হয়। গুগল তা রিভিউ করে যদি মনে করে এই ব্লগ বা সাইটে অনেক ভিজিটর আসবে তাহলেই তারা আপনাকে গ্রহণ করবে গুগল অ্যাডসেন্স প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে।           এখন কিভাবে গুগলকে বিশ্বাস করানো যাবে যে আপনি হতে পারেন একজন সম্ভাবনাময়ী বিজ্ঞাপন প্রচারক ? কাজটি সহজ নয়। ...

        যারা অনলাইনে আয় করতে চান, তাদের কাছে অত্যন্ত পরিচিত একটি নাম হলো গুগল অ্যাডসেন্স। অনলাইন বিজ্ঞাপনে তাদের মত সাফল্য আর কেউ পায়নি। বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অনলাইন বিজ্ঞাপনদাতা এই সংস্থা নিজেরা শতকোটিপতি হবার পাশাপাশি কোটিপতি হবার সুযোগ করে দিয়েছে অনেক কেই।          কি এমন সুবিধা তারা দিয়ে থাকে যা অন্য কেউ দিতে পারে না? কিভাবে বিনিয়োগকারীরা নিশ্চিত থাকেন, তাদের বিজ্ঞাপনটুকু সঠিক ও আগ্রহী ক্রেতার কাছে পৌছবে? উত্তরটুকু এখানেই। সঠিক ও আগ্রহী ক্রেতা । সাধারণ ব্যবস্থায়, ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করে থাকেন সংবাদপত্রে, রেডিও, টিভি বা বিলবোর্ডে। এতে ব্যাপার যেটা হয়- তাদেরকে আসলে খরচ করতে হয় প্রত্যেক জন বিজ্ঞাপন দর্শকের জন্য। তারা কয়েক লক্ষ বা কয়েক কোটি দর্শককে বিজ্ঞাপন দেখাবার জন্য টাকা খরচ করেন। কিন্তুএদের মধ্যে নির্দিষ্ট পণ্যের জন্য আগ্রহী ক্রেতা হয় সামান্যই। যার ফলে বাকিদের জন্যে ব্যাপারটা উলুবনে মুক্তা ছড়ানোর মতোই একটা ব্যপার। একজন মধ্যবিত্ত কেরানী অথবা সরকারে চাকুরে অভিজাত বাড়ি অথবা বিলাসবহুল বাড়ি কেনারব্যাপার আগ্রহী...